পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন OPTIONS

পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Options

পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Options

Blog Article

জলবায়ু ও মাটি : ড্রাগন ফলের জন্য শুষ্ক জলবায়ু দরকার। মাঝারি বৃষ্টিপাত ভালো। তবে অধিক বৃষ্টি হলে ফুল ঝরে যায় ও ফলে পচন দেখা যায়। পানি জমে না এমন উঁচু যেকোনো মাটিতে ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। রোদ, খোলামেলা জায়গা ও প্রচুর জৈবসারে গাছের বৃদ্ধি ভালো হয়।

শ্বাস-নিশ্বাস কার্যক্রম সঠিকভাবে করার জন্য হাঁপানি সহ সর্দি কাঁশি ইত্যাদি বিরাট বাধা। সর্দি কাশি দূর করতে আমরা এমনিতে নানা রকম ঔষধ সেবন করে থাকি। এছাড়াও জম্মগতভাবে যাদের হাঁপানি রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে উক্ত অসুখগুলো শ্বাস প্রশ্বাসকে প্রভাবিত করে থাকে। হাঁপানি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং শ্বাস-প্রশ্বাস ঠিক মতো করতে ড্রাগন ফলে থাকা খনিজ পদার্থ এবং ভিটামিনগুলো বেশ কার্যকারী। তাই শ্বাস-কষ্ট কিছুটা লাঘব করতে ড্রাগন ফল খাওয়া যেতে পারে।

গাছের পরিচর্যা: ড্রাগন ফল গাছের সঠিক পরিচর্যা না করলে ফলন ভালো হবে না। ড্রাগন গাছের কান্ড লতানো প্রকৃতির। তাই চারা লাগানোর পর গাছ কিছুটা বড় হয়ে গেলে গাছকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য খুঁটি বা পিলার পুঁতে দিয়ে পিলারের মাথায় গোল আকার কোন কিছু যেমন টায়ার বেঁধে দিতে হবে, এতে গাছ সহজে ঢলে পড়বে না। গাছে অতিরিক্ত বা রোগাক্রান্ত শাখা বের হলে তা কেটে ফেলে দিতে হবে।

ক. তলার প্রথম অংশ : তৃতীয় গ্রেডের ইটের কম দামি ছোট আকারের খোয়া/টুকরা দিয়ে ৩-৪ ইঞ্চি ভরাট করা;

কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মেনু নির্বাচন করুন

সুস্বাদু ব্ল্যাকবেরি গাছের পরিচর্য়া

প্রত্যেকবার জল দেওয়ার পরে গাছের উপরের মাটি ঝরঝরে করে নিয়ে পরবর্তী সময়ে জল দিতে হবে।

কিছু ক্ষেত্রে পলিথিনে রাখা গাছে প্লাস্টিকের ক্যাপ লাগানো থাকে, কেনার পূর্বে তা দেখে নিতে হবে।

কিছু বিষয় আছে যার কারনে মানি প্লান্ট গাছের বৃদ্ধি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেমনঃ পর্যাপ্ত পরিমাণে সূর্যালোক না পাওয়া, কম বা বেশি জল দেওয়া, খনিজ পদার্থের ঘাটতি ইত্যাদির জন্য গাছে পাতা হলুদ হয়ে যায়, পাতা অকালে ঝরে পড়ে যায়, পাতার চূড়ায় বাদামী রঙ হয় । এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভাল জৈব সার এবং মাসে এক বার অনুখাদ্য ব্যবহার করতে হবে । এছাড়াও গাছে নিমের তেল স্প্রে করতে হবে।

গাছ লাগানোর দেড় থেকে দুই বছরের মধ্য ফল পাওয়া যায়। গাছে ফুল ফোঁটার ৩৫ থেকে ৪০ দিনের মধ্যেই ফল খাওয়ার উপযুক্ত হয়। বছরে পাঁচ থেকে ছয় বার পর্যায়ক্রমে ফল সংগ্রহ করা যায়।

গরমের সময়ে গাছের গোড়ায় জল দেবেন সকাল website ৮ টার মধ্য এবং সন্ধায় সূর্য অস্ত যাবার পরে।

রক্তে অতিরিক্ত পরিমাণ সুগার থাকা বেশ বিপদজনক। রক্তে সুগারের পরিমাণ বেশি থাকলে ডায়াবেটিস নামক ভয়ঙ্কর রোগটি হয়। রক্তে পরিমান মতো সুগার রাখা দেহের জন্য ভালো। এজন্য রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ড্রাগন ফলে আছে বিভিন্ন রকম খনিজ পদার্থ এবং ভিটামিন সি ও ই। উক্ত উপাদানগুলো আমাদের শরীরে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। শুধুমাত্র সুগার নিয়ন্ত্রণ নয় পাশাপাশি ইনসুলিন তৈরি করতেও সহায়তা করে থাকে। ডায়াবেটিসে নিয়ন্ত্রণ রাখতে ডায়াবেটিসের ব্যায়ামের পাশাপাশি প্রতিনিয়ত ড্রাগন ফল খেতে হবে।

ছাদে বাগান সৃষ্টি করে তা থেকে সুফল আহরণ করার প্রবণতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্বাস্থ্য সচেতনতা ও নিরাপদ ফল সবজি প্রাপ্তি সুবিধা নিশ্চিত করণে অনেকেই ছাদে বাগান তৈরি অনুপ্রেরণা পাচ্ছে। বয়স্ক নর-নারী অবসর বিনোদনের প্রয়োজনে ছাদ বাগান সৃষ্টিতে অনেকে আগ্রহী হয়। স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ছাদ বাগান করে গাছপালার সংস্পর্শে এসে বিচিত্র আনন্দের স্বাদ গ্রহণ করে। অনেক বৃক্ষ প্রেমিক পরিকল্পিতভাবে নিজ হাতে ছাদে বাগান করে সৃষ্টির আনন্দ ও গাছপালার প্রতি ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছেন। একটা সুন্দর ছাদ বাগান দিতে পারে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ ও সারা বছর ধরে পরিবারের চাহিদামতো নিরাপদ ফল-সবজি।

দেশি শিমের পাতায় কালো দাগ ও ফোস্কা পড়া দেখা দিলে মেনকোজেব জাতীয় ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হয়। আর পাতায় হলুদ মোজাইক রোগ হলে গাছটি তুলে পুড়িয়ে ফেলতে হয়। রোগটি জ্যাসিড বা সাদা মাছির কারণে হয়। এজন্য অন্যান্য সুস্থ গাছে ইমিডাক্লোরপিড বা ফেনথিয়ন গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করে জ্যাসিড বা সাদামাছি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়।

Report this page